ইচ্ছা শক্তির যতটুকু মূল্য দেয়া উচিত ততটুকু দেয়া হয় না। ইছা শক্তিকে জাগ্রত ও সঠিকভাবে পরিচালিত করা হোক, এটা দেহের কর্মক্ষমতা আনয়ন করবে এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য আশ্চর্যরূপে সহায়তা করবে। এটা রোগ নিরাময়ের জন্য একটা শক্তি। সঠিকভাবে এটা ব্যবহার করলে এ শক্তি কল্পনাকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং শরীর ও মনের অসুস্থতা প্রতিরোধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে। জীবনে সঠিকভাবে ইছা শক্তি ব্যবহার করতে পারলে এটা চিকিৎসকদের প্রচেষ্টার সঙ্গে রোগীদের সুস্থ হতে অনেক সাহায্য করতে পারে। হাজার হাজার লোক আছেন, যারা শুধুমাত্র ইচ্ছা করলেই তাদের স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে পারেন। ঈশ্বর চান না তারা অসুখে ভোগেন। তিনি চান তারা যেন সুস্থ ও সুখী থাকেন এবং তাদের যেন সুস্থ থাকার মন থাকে। প্রায়ই অসুস্থ ব্যক্তিরা শুধু মাত্র তাদের পীড়াকে প্রত্যাখ্যানের দ্বারা রোগকে প্রতিরোধ করতে পারেন। ব্যথা, বেদনার উর্ধ্বে থেকে তারা যদি কোন প্রকার কাজে ব্যস্ত থাকেন তবে নিজের শক্তিকে সফলভাবে ব্যবহার করা যায়। এভাবে ব্যস্ত থাকার মাধ্যমে এবং নির্মল বায়ু ও সূর্যকিরণ ব্যবহার অনেক নিষ্কর্মা শরীরে শক্তির সঞ্চয় করতে পারে। MHBen 229.1