যীশু স্বৰ্গকে দৃশ্যমান করিয়াছেন এবং ইহার মহিমা আমাদের চক্ষের সম্মুখে উপস্থিত করিয়াছেন যেন অনন্তকাল আমাদের গণনা হইতে বাদ না পড়ে। — ST April 4, 1895. LDEBeng 200.5
অনন্ত কালিন বাস্তবতাকে দৃশ্যমান রাখিয়া আমরা অভ্যাস বশত: ঈশ্বরের উপস্থিতির চিন্তার আবাদ করিব। ইহা শত্রুর ভিতরে আসিবার বিরুদ্ধে ঢাল স্বরূপ হইবে, ইহা শক্তি ও আস্থা জোগাইবে এবং আত্মাকে ভয়ের উর্দ্ধে উঠাইবে। স্বর্গের বায়ুমন্ডলে শ্বাস গ্রহণ করিয়া আমরা জগতের ম্যালেরিয়া শ্বাস গ্রহণ করিব না। -- LDEBeng 200.6
স্বর্গীয় সুন্দর চিত্রকল্প এবং সুযোগ সম্পর্কে উপস্থাপন করিতে যীশু আসিয়াছিলেন যেন স্বর্গের আকর্ষণ চিন্তার সহিত সুপরিচিত হয় এবং স্বর্গীয় এবং অনন্ত সৌন্দর্য্য দ্বারা স্মৃতি কক্ষ শোভিত থাকে ।--- LDEBeng 201.1
মহান গুরু লোকদিগকে ভবিষ্যৎ পৃথিবী সম্পর্কে একটি ধারণা প্রদান করিতেছেন । তিনি ইহার সহিত ইহার আকর্ষনীয় বিষয় সম্পত্তি মনুষ্যের দৃষ্টির পরিসীমার মধ্যে আনয়ন করিয়াছেন। ----তিনি মনের ভিতরে ভবিষ্যৎ জীবন ও উহার আশীর্ব্বাদ সমূহ এবং তুলনামূলক ভাবে এই পৃথিবী অনাধ্যাত্বিক বিষয়াদি বদ্ধমূল করিতে পারেন তাহা হইলে উল্লেখ যোগ্য মন, হৃদয় আত্মা এবং সমগ্র দেহের উপরে গভীর ছাপ ফেলিবে। -OHC285, 286 (1890). LDEBeng 201.2