Go to full page →

অন্ধকারে আলো ChSBen 166

প্রত্যের দেশে ছড়িয়ে থাকা জগতের বাসিন্দাদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন যারা কোন দিন বালদেবতার কাছে নতজানু হননি। আকাশের তারাগুলির মতো, যা কেবলমাত্র রাতের বেলা উপস্থিত হয়, এই বিশ্বাসীরা অন্ধকারাচ্ছন্ন পৃথিবীতে এবং তমসাচ্ছন্ন মানুষের উপর তদ্রূপ কিরণ দেবে। পৌত্তলিক আফ্রিকা, ইউরোপ এবং দক্ষিণ আমেরিকার ক্যাথলিক ভূখন্ডে, চীন, ভারত ,সমুদ্রের দ্বীপপুঞ্জে এবং জগতের সমুদয় অন্ধকার কোণে, ঈশ্বরের মনোনীতদের একটি নির্বাচিত আকাশ রয়েছে যা এখনও ধর্মত্যাগী জগতের কাছে তাঁর আইনের আনুগত্যের রূপান্তরকারী শক্তি স্পষ্টরূপে অন্ধকারের মধ্যে আলো প্রকাশ করছে। এমনকি এখনও তারা প্রত্যেক জাতি, ভাষা এবং জনগোষ্ঠির মধ্যে রয়েছেন এবং গভীরতম ধর্মত্যাগের সময়ে, যখন শয়তানের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা তার অধীনস্থ “ক্ষুদ্র ও মহান , ধনী ও দরিদ্র , স্বাধীন ও বন্দি ” সকলকে মৃত্যুদন্ডের অধীনে আনবে একটি মিথ্যা দিনের অনুগত্যের চিহ্ন হিসাবে, এই বিশ্বস্ত ব্যক্তিরা তখন” তিরস্কারহীন ঈশ্বরের নির্দোষ নিষ্কলঙ্ক পুত্ররূপে জগতের জ্যোতি হিসাবে প্রতিভাত হবেন। রাত্রি যত অ›ধকার হবে তারা ততই উজ্জ্বলরূপে দীপ্তি দেবেন। Ñ Prophets and Kings , 188,189. ChSBen 166.1

অত্যাচারের ঝড় যখন সত্যই আমাদের উপর আছড়ে পড়বে, সত্য মেষ প্রকৃত মেষ পালকের কণ্ঠস্বর শুনবে। হারিয়ে যাওয়াদের উদ্ধার করতে আত্মত্যাগী প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এবং যারা খোঁয়াড় থেকে বিচ্যুত হয়েছেন তারা মহান রাখালকে অনুসরণ করতে ফিরে আসবেন। -Australian The Sings of the Times, January 26,1903, Supplement. ChSBen 166.2