Loading...
Larger font
Smaller font
Copy
Print
Contents

ত্রাণার্থীর আশাপূরণ ।

 - Contents
  • Results
  • Related
  • Featured
No results found for: "".
  • Weighted Relevancy
  • Content Sequence
  • Relevancy
  • Earliest First
  • Latest First
    Larger font
    Smaller font
    Copy
    Print
    Contents

    দ্বিতীয় অধ্যায়

    পাপীর খ্রীষ্টে প্রয়োজন । (The SINNER’S NEED OF CHRIST)

    মানুষ প্রথমে মহান্ শক্তিসমুহের অধিকারী এবং বিচার-বুদ্ধি-সম্পন্ন ছিল । তাহার জীবন সিদ্ধ এবং সে ঈশ্বরের সহিত ঐক্য ভাবে ছিল । তখন তাহার চিন্তারাশি পবিত্র এবং লক্ষ্যসমুহ নির্ম্মল ছিল । কিন্ত অবাধ্যতার ফলে তাহার শক্তিসমুহের বিকৃত হইয়া গেল , এবং স্বার্থপরতা আসিয়া প্রেমের স্থান অধিকার করিল । আদেশ লঙ্ঘনের ফলে তাহার স্বভাব এতদূর দুর্ব্বল হইয়া পড়িল যে আপন বলে মন্দের শক্তিকে প্রতিহত করা তাহার পক্ষে অসম্ভব হইয়া উঠিল।সে শয়তানের বন্দী হইল এবং ঈশ্বর যদি বিশেষভাবে এই বিষয়ে মধ্যস্থতা না করিতেন তবে মানুষকে চিরকাল ঐরূপভাবেই থাকিতে হইত । মানুষ- সৃষ্টির ঐশ্বরিক পন্থায় বাঁধা জন্মাইয়া এই পৃথিবী ধ্বংস আর্ওনাদে পরিপূর্ণ করাই পরীক্ষাকারী শয়তানের ফন্দি ছিল । অথচ পৃথিবীর সমুদয় আপদবিপদ যেন ঈশ্বরের মানুষ সৃষ্টি করিবার ফলেই আসিয়াছে , শয়তান এইরূপ ভাবে বুঝাইতে চাহিল ।SC 14.1

    যাহার মধ্যে জ্ঞান ও বিদ্যার সমস্ত নিধি গুপ্ত রহিয়াছে (কল ২:৩ ), মানুষ নিস্পাপ অবস্থায় তাঁহার সহিত আনন্দ সহ —ভাগিতা করিত । কিন্তু পাপ করিবার পরে সে আর পবিত্রতার কোন আনন্দ পাইল না এবং ঈশ্বরের সম্মুখ হইতে আপনাকে লুকাইতে চেষ্টা করিল ।যে হৃদয় নবীনীকৃত হয় নাই, সে হৃদয়ের এখনও ঐরূপ অবস্থা। ঈশ্বরের সহিত উহার কোন ঐক্য নাই এবং তাঁহার সহিত সহভাগিতায় উহা কোন আনন্দ পাই না। পাপ হৃদয় কখনও ঈশ্বরের সম্মুখে শান্তি পাইতে পারে না; পবিত্রগনের সংস্পর্শে আসিতে উহা সঙ্কোচ বোধ করে। স্বর্গে যাইবার অনুমতি লাভ করিলে স্বর্গ পাপীর পক্ষে আনন্দের স্থান হইবে না। সেই স্থানে নিঃস্বার্থ প্রেমের আত্মা বিরাজিত রহিয়াছে , যাহাতে প্রত্যেক হৃদয় অনন্ত প্রেম এর সাড়া দিতেছে — তাহা পাপীর হৃদয়তন্ত্রী কোন সাড়া দিবে না তাঁহার চিন্তা রাশির ।তাঁহার স্বার্থনিচয় ও উদ্দেশ্যসমুহের সহিত সেই স্থানের নিস্পাপ অধিবাসীদের ঐ সমুদয় ভাবের কোনই সামঞ্জস্য নাই-একেবারে সম্পূর্ণ পৃথক্ । স্বর্গের সুমধুর ঐক্যতানে সে নিতান্তই বে-সুরো হইবে । স্বর্গ তাঁহার নিকটে এক যন্ত্রণাময় স্থান হইবে ; স্বর্গের জ্যোতি ;এবং সকল আনন্দের কেন্দ্র যিনি ,তাঁহার সম্মুখ হইতে লুকাইবার নিমিও ছটফট করিবে ।স্বর্গ হইতে অসাধু-এইরুপ বহিস্করন ব্যাপারে ঈশ্বরের যথেচ্ছাচারিতা প্রকাশ পায় না ; উহার সহভাগিতায় তাঁহারা আমাদিগকে অনুপযুক্ত করিয়া রাখিয়াছে,তাই তাহাদের নিকটে স্বর্গের দ্বার রুদ্ধ। ঈশ্বরের মহিমা তাহাদের নিকটে গ্রাসক অগ্নিশিখার ন্যায় হইবে । যিনি তাহাদের পরিত্রানের নিমিও মরিয়াছিলেন, তাঁহার সম্মুখ হইতে লুকাইবার জন্য তাঁহারা বিনাশকে ডাকিয়া লইতেও কুন্ঠিত হইবে না ।SC 15.1

    যে পাপের আবর্ত্তে আমরা ডুবিয়া রহিয়াছি তাহা হইতে আমাদের নিজ নিজ চেষ্টায় উদ্ধার পাওয়া অসম্ভব । আমাদের হৃদয় কলুষিত এবং আমরা উহা পরিবর্ত্তন করিতে পারি না। “অশুচি হইতে শুচির উৎপওি কে করিতে পারে? একজনও পারে না”(ইয়োব ১৪:৪) “কেননা মাংসের ভাব ঈশ্বরের প্রতি শত্রুতা,কারন তাহা ঈশ্বরের ব্যবস্থার বশীভূত হয় না, বাস্তবিক হইতে পারে ও না’’ ( রোমীয় ৮:৭) ।শিক্ষা, সভ্যতা, ইচ্ছাশক্তি মানবীয় উদ্যম প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেএে কার্য্যকরী হইতে পারে, কিন্তু এই স্থানে উহারা একেবারেই শক্তিহীন। উহারা বাহিরের জীবনকে মাজ্জিত করতে পারে, কিন্তু উহারা হৃদয়কে পরিবর্র্ত্তিত করিতে, জীবনের উৎসগুলিকে নির্মল করিতে পারে না।মানুষের পাপ হইতে শুচিতায় পরিবর্র্ত্তিত হইবার পুর্ব্বে,ভিতর হইতে এক শক্তির কার্য্য করিতে হইবে এবং উদ্ধে হইতে এক নূতন জীবন লাভ করিতে হইবে । সেই শক্তিই খ্রীষ্ট । একমাত্র তাঁহার অনুগ্রহই আত্মার নিস্তেজ শক্তি সমূহে জীবন সঞ্চার করিতে পারে এবং উহাকে ঈশ্বরের এবং পবিত্রতার পানে আকর্ষণ করিতে পারে। ত্রানকর্ত্তা বলিয়াছিলেন “নূতন জন্ম না হইলে”- অর্থাৎ নূতন জীবন পথে চালিত করিবার জন্য নূতন হৃদয়,নূতন বাসনা , উদ্দেশ্য ও আকাঙ্ক্ষ্যা না পাইলে —“কেহ ঈশ্বরের রাজা দেখিতে পায় না “(যোহন ৩:৩) ।মানুষের মধ্যে স্বাভাবিক যে সৎ প্রবৃওি রহিয়াছে শুধু তাহারি বিকাশসাধনের প্রয়োজন; এরূপ ধারনা একেবারে ভ্রান্তিপূর্ণ । “কিন্তু প্রাণিক মানুষ্য ঈশ্বরের আত্মার বিষয়গুলি গ্রহন করে না , কেননা তাঁহার কাছে সে সকল মূখ্যতা; আর সে সকল সে জানিতে পারে না; কারন তাহা আত্মিক ভাবে বিচারিত হয়’(১করিন্হীয় ২:১৪ ) “আমি যে তোমাকে বলিলাম ,তোমাদের নূতন জন্ম হওয়া আবশ্যক ।ইহাতে আশ্চর্য্য জ্ঞান করিও না “(যোহন ৩:৭ ) খ্রীষ্টের বিষয়ে লিখিত আছে , ” তাঁহার মধ্যে জীবন ছিলো “এবং সেই জীবন মানুষ্য গনের জ্যোতিঃ ছিল (যোহন ১:৪) এবং এই নাম ব্যাতীত ” এমন আর কোন নাম নাই যে নামে আমাদিগকে পরিত্রান পাইতে হইবে ” (প্ররিত ৪:১২ ) .SC 16.1

    শুধু ঈশ্বরের প্রেমপূর্ণ দয়া অনুভব এবং তাঁহার স্বাভাবিক উদারতা ও পিতৃতুল্য কোমলতা প্রত্যক্ষ করিলেই যথেষ্ট হইলনা । তাঁহার ব্যবস্থার ন্যায্যতা ও সারবওা ন্যায্যতা ও সারবওা নিদ্ধারন করিলে অথবা প্রেমের অনন্ত নীতির উপরে উহা প্রতিষ্ঠিত , এই তও্ব বুঝিতে পারিলেই যথেষ্ট হইল না। ধর্ম প্রনিধি [প্রেরিত] পৌল যখন উচ্চৈস্বরে বলিলেন “ব্যবস্থা যে উত্তম ইহা স্বীকার করি ” (রোমীয় ৭:১৬) তখন তিনি এই সমুদয় প্রত্যক্ষ করিয়াছিলেন। “অতএব ব্যবস্থা পবিত্র এবং আজ্ঞা পবিত্র ন্যায্য ও উওম” (পদ ১২)। কিন্তু প্রানের যন্ত্রনায় ও হতাশে তিনি আরও বলিলেন “আমি মাংসময় পাপের অধীনে বিক্রীত” (পদ ১৪)। যাহা লাভ করা তাঁহার নিজের শক্তিতে অসম্ভব ,সেই পবিত্রতা ও ধাম্মিকতার নিমিওে ব্যাকুল হইয়া চিৎকার করিয়া বলিলেন “দুভাগ্য মানুষ্য আমি ! এই মৃত্যুর দেহ থাকে কে আমাকে নিস্তার করিবে ?” (পদ ২৪)। সকল যুগে এবং সকল দেশেই পাপভারা ক্রান্ত হৃদয় হইতে এইরূপ আক্ষেপ-ধ্বনি উঠিয়াছে । তাহা —দের সকলের প্রতি মাএ একটি উত্তর দিবার আছেঃ “ঐ দেখ ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান “(যোহন ১:২৯)।SC 17.1

    যে সকল হৃদয় অপরাধে গুরুভার হইতে মুক্তি লাভ করিতে চায় , তাহাদিগকে এই সত্যটী সহজ করিয়া বুঝয়াইয়া দিবার নিমিও ঈশ্বরের আত্মা বহু দৃষ্টান্ত প্রদান করিয়াছেন ।এযৌকে ছলনা করতঃ পাপ করিয়া যাকোব যখন তার পিতৃগহ ছাড়িয়া পলায়ন করিলেন তখন তিনি অপরাধের ভারে মনঃপীরা বোধ করিলেন । জীবনের সুখকর বিষয় হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া কখন তিনি নিঃসঙ্গ পতিত হইয়া পড়িলেন , তখন সর্ব্বোপির একটা চিন্তা ও ভয় তাঁহার আত্মাকে পীড়ন করিতে লাগিল ; তাহা এই যে তাঁহার পাপ তাহকে ঈশ্বরের নিকট হইতে বিচ্ছিন্ন করিয়াছে এবং তিনি ঈশ্বরের কতৃক পরিত্যক্ত ।মনের দুঃখে তিনি শূন্য ভূমির উপরে বিশ্রাম করিবার জন্য শয়ন করিলেন তাহাঁর চারিপাশে বিজনপাহাড়শ্রেনী এবং উদ্ধে আকাশমন্ডল তাঁরকামালায় আলোকময় তিনি নিন্দ্রা গেলে পর এক অপূর্ব্ব আলোক তাঁহার সম্মুখে দর্শনে প্রকাশিত হইল; যে স্থানে ভূমির উপরে তিনি শয়ন করিয়া ছিলেন,দেখিতে পাইলেন যে সেই স্থান হইতা একটী বৃহৎ সিড়ি একেবারে যেন স্বর্গের দ্বার পর্য্যন্ত পৌছিয়াছে এবং তাহারিই উপর দিয়া ঈশ্বরের দুতগন উঠা-নামা করিতেছে ; এর উদ্ধের মহিমা হইতে ঐশী কন্ঠে আশা ও সান্তনার বাওা শুনিতে পাইলেন । এইরুপ যাকোব জানিতে পারিলেন। যে তাঁহার সম্মুখে এরূপ এক পন্থা প্রকাশিত হইয়াছে যাহা দ্বারা,তিনি পাপী হইয়া পুনরায় ঈশ্বরের সহভাগিতা লাভ করিতে পারিবেন। তাঁহার স্বপ্নের নিগৃঢ় অর্থ-পূর্ণ সিঁড়ি দ্বারা যীশুকে বুঝাইতেছেন; ঈশ্বর ও মানুষের মধ্যে পরিচয় স্থাপন করিবার নিমিওে তিনিই একমাএ মধ্যবর্ত্তি। SC 17.2

    খ্রীষ্ট নথনেলের সহিত আলাপ করিবার কালে যে রূপক কথা বলিইয়াছিলেন,-“সত্য সত্য আমি তোমাদিগকে বলিতেছি তোমরা দেখিবে স্বর্গ খুলিয়া গিয়াছে , এবং ঈশ্বর দুতগন মানুষ্য-পুত্রের উপর দিয়া উঠিতেছেন ও নামিতেছে “(যোহন ১:৫১) তখন তিনি এই দৃশ্যটীর বিষয়ে উল্লেখ করিয়াছেন । ধম্ম- ভ্রষ্টতার ফলে মানুষ আপনাকে ঈশ্বর হইতে পৃথক করিয়া নিল, স্বর্গ হইতে পৃথিবী বিচ্ছিন্ন হইয়া গেল ।উভয়ের মধ্যে যে ব্যবধান পড়িয়া রহিল, তাঁহার কারণে কোন সহভাগিতা চলে না। কিন্তু খ্রীষ্টের দ্বারা পৃথিবী পুনরায় স্বর্গের সহিত যুক্ত হইল। পাপ যে ব্যবধানের সৃষ্টি করিয়াছিল খ্রীষ্ট আপনগুনে আবার তাহা যুক্ত করিয়া দিলেন, যেন পরিচর্য্যাকারী দূতগণ মানুষের সহিত সহযোগিতা স্থাপন করিতে পারেন। খ্রীষ্ট দুর্ব্বল ও নিঃসহায় আবস্থায় উপনীত পতিত মানবকে অনন্ত শক্তির মূলকারনের সহিত সংযুক্ত করিয়া দেন।SC 18.1

    কিন্তু মানুষ্যগন যদি পতিত জাতির আশা ও উপায়ের কারন অবহেলা করে , তবে ব্যর্থ তাহাদের সমুদয় কল্পনা ,বিফল তাহাদের মানবজাতি উত্তোলিত করার সমুদয় প্রয়াস ।“সমস্ত উত্তম দান এবং সিদ্ধ বর’’ (যাকোব ১:১৭), ঈশ্বর হইতে আসিয়া থাকে । ঈশ্বর ছাড়া চরিএের কোন খাটি উৎকর্ষতা থাকিতে পারে না। ঈশ্বরকে লাভ করিবার একমাত্র পন্থাই খ্রীষ্ট। তিনি বলেন “আমিই পথ ও সত্য ও জীবন ; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না”(১৪ ৬)।SC 19.1

    ঈশ্বরের হৃদয় তাঁহার পৃথিবীর সন্তানগনের নিমিও, মৃত্যু অপেক্ষা শক্তিমান এক প্রেমে আকুল হইয়া রহিয়াছে । তাঁহার পুত্রকে সমর্পণ করিয়া তিনি একটি মাত্র দানে আমাদের নিকট সমস্ত স্বর্গ ঢালিয়া দিয়াছেন। ত্রাণকর্ত্তার জীবন, মৃত্যু ,ও অনুরোধ দূতগণের পরিচর্যা ,আত্মার অনুনয় সর্বোপরি এবং সকলের মধ্যে পিতার পরম পিতা কার্য্য ,স্বর্গস্থ ব্যক্তিগনের অবিরত অনুরাগ এই সমুদয় মানুষের পরিত্রানের নিমিও নিদ্ধারিত রহিয়াছে SC 19.2

    আমাদের নিমিও যে বিস্ময়কর বলির ব্যবস্থা করা হইয়াছে একবার সেই বিষয় চিন্তা করিয়া দেখি ! হারাণো মানবকূলকে পুনরায় তাহাদের পিতার গৃহে ফিরাইয়া আনিবার জন্য ঈশ্বর যে অপার শক্তি ব্যয় করিয়াছেন, একবার তাহা আমরা অনুভব করিতে চেষ্টা করি ।ইহা অপেক্ষা দৃঢ়তর উদ্দেশ্য এবং অধিক শক্তিমান্ সহায় কোন কার্য্যের নিমেওে প্রচুর পুরস্কার স্বর্গসুখ উপভোগ , দূতগনের সংসর্গ ঈশ্বরের ও তাহার পুত্রের সহভাগিতা ও প্রেম , অনন্তকাল ব্যাপিয়া আমাদের সমুদই শক্তির প্রসার ও সমুন্নতি-এই সমুদয় উদ্দিপনাময় ও উৎসাহজনক বিষয় কি আমাদের সৃষ্টিকর্ত্তা ও পরিত্রাতাকে আমাদের প্রানের প্রেমপূর্ন পরিচর্য্যা দান করিতে প্রণোদিত করিবে না ?SC 19.3

    পক্ষান্তরে ,শয়তানের ক্রিয়াকলাপ সমন্ধে আমাদিগকে চেতনা দিবার জন্য , আমাদের সম্মুখে ঈশ্বরের দণ্ড , অবশ্যম্ভাবি প্রতিফল,আমাদের চরিত্রের অবনতি এবং চরম উচ্ছেদ ,এই সমুদই বিষয় উপস্থিত করা হইয়াছে ।SC 20.1

    আমারা কি ঈশ্বরের এই অপার করুনা গ্রাহ্য করিব না ইহা অপেক্ষা অধিক আর কিছু সম্ভব কি ? যিনি আমাদিগকে অপূর্ব প্রেমে প্রেম করিয়াছেন ,তাহার সহিত আমাদের যথার্থ সম্পর্ক স্থাপন করা উচিৎ। আসুন আমাদিগকে যে সমদয় উপায় দান করা হইয়াছে আমারা তাহাদের সুবিধা গ্রহন করি ,যেন আমরা তাঁহাদেরই সাদৃশ্যে রুপান্তরিত হইতে পারি এবং পরিচয্যাকারী দূতগনের সহিত সহভাগিতা এবং পিতা ও পুত্রের সহিত সহভাগিতা ও ঐক্যভাব পুনরায় লাভ করতে পারি ।SC 20.2

    Larger font
    Smaller font
    Copy
    Print
    Contents